মুক্তির পর সিনহা হত্যা নিয়ে যা জানালেন তাহসিন রিফাত

নিজস্ব প্রতিবেদক | টুয়েন্টিফোর টিভি
প্রকাশিত : সোমবার, ২০২০ আগস্ট ১০, ০৫:১১ অপরাহ্ন
পুলিশের গুলিতে সিনহা রাশেদ নিহত হওয়ার পর, হিমছড়ির নীলিমা রিসোর্ট থেকে শিপ্রা ও তাহসিনকে ধরে নিয়ে যায় রামু থানা পুলিশ। তাদের সাথে থাকা কম্পিউটার হার্ডড্রাইভসহ মালামালও জব্দ করা হয়। পাঁচ বোতল মদ উদ্ধার দেখায় পুলিশ। রামু থানার মাদক মামলায় পরদিনই শিপ্রার বিরুদ্ধে মাদক মামলা দিয়ে চালান করা হয় কোর্টে। আর দুইদিন রামু থানায় আটকে রাখা হয় সিনহার টিমের আরেক সদস্য তাহসিন রিফাত নুরকে। ঘটনার দিন আসলে কী হয়েছিল যমুনা নিউজের কাছে সেকথা জানিয়েছেন তাহসিন। চারজনের টিম নিয়ে একমাস ধরে সাবেক মেজর সিনহা আসলে কী কাজে গিয়েছিলেন এমন প্রশ্ন ছিল তাহসীনের কাছে। জানান, ইয়াবা নিয়ে মেজর সিনহা কাজ করছিল এমন তথ্য মিথ্যা। ঘটনার দিনও সারাদিন পাহাড়ের ছবি তোলার কাজ করছিলেন সিনহা ও সিফাত। সিনহা রাশেদকে গুলি করার পর তার কাছ থেকে ইয়াবা-গাঁজা উদ্ধার দেখায় পুলিশ। তবে তাহসিন জানায়, একমাসে কখনো সিনহাকে এসব মাদক নিতে দেখেনি তারা। মাদক নিয়ে কোনো আগ্রহও ছিল না সিনহার। তাহসিন আরও বলেছে, ঘটনার দিন তাদের রিসোর্ট থেকে দুটি কম্পিউটার, হার্ডড্রাইভ, ক্যামেরা সরঞ্জাম নিয়ে যায় পুলিশ। অথচ পুলিশের জব্দ তালিকায় সেগুলোর কিছুই উল্লেখ নেই। এদিকে তাহসিনের দেয়া তথ্য, মাদক উদ্ধার ও তাকে দুইদিন আটকে রাখা নিয়ে কোনো সদুত্তর দিতে পারেননি রামু থানার ওসি। তাহসিনের মা-বাবার আশা, সুষ্ঠু তদন্ত হলে তাহসিন ও তার সঙ্গীদের বিরুদ্ধে সব অভিযোগ মিথ্যা প্রমাণিত হবে।

সম্পাদক ও প্রকাশক : মো: শামসুল কবির শাহীন
ব্যবস্থাপনা পরিচালক: মোহাম্মদ হুমায়ুন কবির
নির্বাহী সম্পাদক:এম.এ কাইয়ুম

■ অফিস  :
প্রধান কার্যালয় : ২৪, গার্ডেন ভিউ, বায়েজিদ-ফৌজদারহাট লুফ রোড (লিংক রোড), ৬নং ব্রীজ, বায়েজিদ, চট্টগ্রাম, বাংলাদেশ।
সম্পাদকীয় কার্যালয় : চৌধুরী সেন্টার, (এডুকেশন বোর্ডের বিপরীতে), (লিফট–০৬), ২২৫ সিডিএ অ্যাভিনিউ, মুরাদপুর, চট্টগ্রাম, বাংলাদেশ।

মোবাইল : +88 01822-90 93 20
ই-মেইল : newsdesk24tv@gmail.com

কপিরাইট © 2018-2023 24tv.com.bd । একটি টুয়েন্টিফোর ফ্যামেলির প্রতিষ্ঠান
Design & Developed by Smart Framework