দোহাজারী পৌরসভায় এলডিপির দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন

চন্দনাইশ উপজেলার দোহাজারী পৌরসভার কর্তৃক আয়োজিত লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি (এলডিপি) এর দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
চন্দনাইশ প্রতিনিধি:
গত ৫ জানুয়ারি (বুধবার) বিকালে সিটি সেন্টারের সামনে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। দোহাজারী পৌরসভার এলডিপি'র আহবায়ক আলহাজ্ব মো. লিয়াকত আলী'র সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি (এলডিপি) এর প্রেসিডেন্ট, খেতাব প্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা সাবেক যোগাযোগ মন্ত্রী আলহাজ্ব ডঃ কর্নেল (অবসরপ্রাপ্ত) অলি আহমদ বীর বিক্রম।
প্রধান বক্তা ছিলেন এলডিপি'র প্রেসিডিয়াম সদস্য অধ্যাপক ওমর ফারুক সানি।
দোহাজারী পৌরসভার আহ্বায়ক সদস্য পলাশ দত্তের সঞ্চালনায় উদ্বোধক ছিলেন এলডিপি'র কেন্দ্রীয় আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক ও ইউ.এস.এ সভাপতি এম. এ জাফর। বিশেষ অতিথি ছিলেন যথাক্রমে চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা এলডিপি'র সভাপতি আলহাজ্ব এম.এ ইয়াকুব আলী, সাধারণ সম্পাদক গোলাম কিবরিয়া শিমুল, উপজেলা এলডিপি'র সভাপতি সাবেক চেয়ারম্যান আলহাজ্ব মোতাহের মিয়া, উপজেলা এলডিপি'র সিনিয়র সহ-সভাপতি সাবেক চেয়ারম্যান আলহাজ্ব জসিম উদ্দিন হায়দার, উপজেলা এলডিপি'র সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব আকতারুল আলম, উপজেলা সাংগঠনিক সম্পাদক আবিদুর রহমান বাবুল, দোহাজারী পৌরসভা এলডিপি'র সদস্য সচিব আ.ন.ম সালাউদ্দিন, দোহাজারী পৌরসভা এলডিপি'র যুগ্ম-আহ্বায়ক মোহাম্মদ আলী সহ অঙ্গ সংগঠনের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
প্রধান অতিথি তার বক্তব্যে বলেন, আল্লাহর মেহেরবানি ও নবীর দয়ায় এবং আমার মা-বাবার দোয়ায় কোনো স্বপ্ন অপূর্ণ নেই, আল্লাহই পৃথিবীর সর্বোচ্চ সবচেয়ে শ্রেষ্ঠ দেশ বিলাত থেকে পিএসডি ডিগ্রি অর্জন করেছি ৬৩ বছর বয়সে। এটা আপনাদের জন্য একটা সম্মানের বিষয়। আমি যেখানে যাই, ভিআইপি হিসেবে যাই, অর্থাৎ বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে যাই। আপনারা এটাও জানেন, ১৯৭১ সালে ক্যাপ্টেন অলি আহমদ জিয়াউর রহমানের নেতৃত্বে আমি সর্বপ্রথম শুরু করি। আমার আগে কেউ মুক্তিযোদ্ধা শুরু করেনি। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর অফিসারদেরকে আমি গ্রেফতার করি। আমি আর্মির জন্য এক অমূল্য রত্ন। এবং যুদ্ধক্ষেত্রে যে বীরত্ব দেখিয়েছি, সেটা বাংলাদেশের জন্য নয়, ভারতীয়দের জন্য এটা অনুপ্রেরণার বিষয়। এটা লিখিতভাবে ওয়েবসাইটে গেলে পাবেন। তিনি চন্দনাইশ দোহাজারীতে কলেজ করেছি, গাছবাড়িয়া সরকারি কলেজ করেছি, রাস্তাঘাট, মাদ্রাসা, মসজিদ, মন্দির নির্মাণ করেছি। পরিশেষে সবার দোয়া কামনা করেন এবং অধ্যাপক ওমর ফারুক সানিকে সবার মঞ্চে পরিচয় করিয়ে দেন।