আলুর তরকারি খেতে না চাওয়ায় স্বামীকে পিটিয়ে হাসপাতালে পাঠাল স্ত্রী!

নিজস্ব প্রতিবেদক | টুয়েন্টিফোর টিভি
প্রকাশিত : সোমবার, ২০২০ আগস্ট ১০, ০৫:০৬ অপরাহ্ন
আলুর তরকারি রান্না করেছিলেন স্ত্রী। কিন্তু ডায়াবেটিসের কারণে স্বামী তা খেতে চাননি। আর তাতেই ক্ষিপ্ত হয়ে স্বামীকে বেধড়ক পিটুনি দিয়ে হাসপাতালে পাঠিয়েছেন স্ত্রী! ভারতের গুজরাটের আহমেদাবাদ শহরের ভাসনা এলাকায় এ ঘটনা ঘটেছে। খবর এই সময়ের। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এই সময় জানিয়েছে, নির্যাতনের শিকার হর্ষদ গোহেল (৪০) গুরুতর জখম হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন। তার কাঁধের হাড় ভেঙে গেছে। এ ঘটনায় স্ত্রীর বিরুদ্ধে তিনি থানায় অভিযোগ করেছেন। সরাইনগরের বাসিন্দা হর্ষদ গোহেলের অভিযোগ, তার চারজন কন্যা রয়েছে। নিত্যদিন ঝগড়া বাঁধে তার স্ত্রীর সঙ্গে। শুক্রবার রাতে স্ত্রীকে জিজ্ঞাসা করেন রাতে কী রান্না হয়েছে। স্ত্রী জানায়, তিনি আলুর তরকারি রান্না করেছেন। আর সঙ্গে রুটি। মামলার অভিযোগে হর্ষদ লিখেছেন, আমি তখনই মানতে চাইনি। স্ত্রীকে জিজ্ঞাসা করি আমার শরীরের জন্য আলু ভালো নয় জেনেও কেনো আলুর তরকারি রান্না করলে। এই কথা শুনতে আমার স্ত্রীর ভালো লাগেনি। এরপরই সে আমায় হেনস্থা করতে শুরু করে। স্ত্রীর চেঁচামেচিতে জবাব দিতে গেলে বাথরুম থেকে সে একটি লাঠি নিয়ে এসে বেধড়ক মারধর করেন বলে অভিযোগ হর্ষদের। এ সময় প্রাণে বাঁচতে হর্ষদ চিৎকার করতে শুরু করলে তার পরিবার ছুটে গিয়ে তাকে উদ্ধার করে। গুরুতর জখম অবস্থায় এলিসব্রিজ এলাকায় ভিএস হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয় হর্ষদকে। তার ডান কাঁধের হাড় ভেঙে গেছে। এ ঘটনায় ভিএস হাসপাতালে একটি মেডিকো লিগ্যাল কেস ফাইল করা হয়েছে। পরে ভাসনা পুলিশ মারধর করা ও স্বামীকে হেনস্থা করার অভিযোগে ওই মহিলার বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছে।

সম্পাদক ও প্রকাশক : মো: শামসুল কবির শাহীন
ব্যবস্থাপনা পরিচালক: মোহাম্মদ হুমায়ুন কবির
নির্বাহী সম্পাদক:এম.এ কাইয়ুম

■ অফিস  :
প্রধান কার্যালয় : ২৪, গার্ডেন ভিউ, বায়েজিদ-ফৌজদারহাট লুফ রোড (লিংক রোড), ৬নং ব্রীজ, বায়েজিদ, চট্টগ্রাম, বাংলাদেশ।
সম্পাদকীয় কার্যালয় : চৌধুরী সেন্টার, (এডুকেশন বোর্ডের বিপরীতে), (লিফট–০৬), ২২৫ সিডিএ অ্যাভিনিউ, মুরাদপুর, চট্টগ্রাম, বাংলাদেশ।

মোবাইল : +88 01822-90 93 20
ই-মেইল : newsdesk24tv@gmail.com

কপিরাইট © 2018-2023 24tv.com.bd । একটি টুয়েন্টিফোর ফ্যামেলির প্রতিষ্ঠান
Design & Developed by Smart Framework